তারকেশ্বর TV: চন্দননগর মহকুমা হাসপাতালে গত কয়েক বছর ধরে মাদক, চুরি, মদ্যপানের মতো নানা ঘটনার সাক্ষী থেকেছে। এই ঘটনাগুলি যথেষ্ট সারা ফেলেছে। রাতের বেলা সুরক্ষা সম্পর্কে উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলেছে। পুলিশের রাত্রিকালীন টহল বাড়ানো হলেও পরিস্থিতি অপরিবর্তিত। আরজি করের ঘটনার পর সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে।
[আরও পড়ুন]: RG Kar: ক্যামেরা দেখেই রুদ্ধশ্বাসে দৌড় পুলিশকর্মীর। স্ত্রী কি বলল? জানুন
তিনটি গেট রয়েছে: জিটি রোডের কাছে প্রধান গেট, দ্বিতীয়টি অক্সিজেন রুমের দিকে এবং তৃতীয়টি একটি পরিত্যক্ত স্টাফ কোয়ার্টারের দিকে। স্থানীয়দের অভিযোগ, তৃতীয় গেটে রাতে অসভ্য চরিত্রের উপস্থিতি বেড়ে যায়। হাসপাতাল সূত্রে খবর, মেরামতির অভাবে গেট বন্ধ করা যাচ্ছে না। পঞ্চাশোর্ধ্ব স্থানীয় এক মহিলা মন্তব্য করেছিলেন, “রাতে ওই গেট দিয়ে ঢোকা অস্বস্তিকর। অনেকে পরিত্যক্ত কোয়ার্টারে ঘুরে বেড়ায়, যা এটিকে একটি মুক্ত অঞ্চল বলে মনে করে।
[আরও পড়ুন]: Punishment: শিক্ষকে কান ধরে ওঠবোস করিয়ে ছাড়লেন এক ছাত্রীর মা
হাসপাতালের সুপার সন্তু ঘোষের কথায়, রাতের বেলা এলাকা আর নিরাপদ নয়। তিনি বলেন, ‘ওই দিকটা আগাছায় ভরে গেছে। গেট লক করা যায় না। তবে আরজি করের ঘটনার পর ওই অংশের নিরাপত্তা পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে বলে দাবি সুপারের। তিনি উল্লেখ করেছেন যে প্রায় এক মাস আগে একটি গোলমালের পরে, মূল হাসপাতাল চত্বরের চারপাশে ২৪ ঘন্টা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সিসিটিভি ক্যামেরার সংখ্যা বাড়ানোর বিষয়ে স্বাস্থ্য দফতরকে জানানো হয়েছে।
[আরও পড়ুন]: Sourav Ganguly: আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদ, সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে করলেন এই কাজ
চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, হাসপাতালের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর। অন্যান্য হাসপাতালের মতো চন্দননগর হাসপাতালেও একটি ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে ফোন করলেই পুলিশ পৌঁছে যাবে। রাত্রিকালীন টহল বাড়ানো হয়েছে।
________