হুগলী: অধিকাংশ এলাকাতেই যাতায়াতের প্রধান রাজ্যসড়কগুলি থেকে নেমে গেছে জল। তবে কৃষিজমি ও নীচু এলাকাগুলি এখনও প্লাবিত। খানাকুলের একেবারে বন্যা কবলিত হিসাবে পরিচিত মাড়োখানা পঞ্চায়েতের চাঁদকুণ্ডু, ধলডাঙা, সুন্দরপুর এলাকা এখনও জলমগ্ন রয়েছে। সেখানে এখনও নৌকাই ভরসা। বেশিরভাগ এলাকাতেই নামের ভেতর কোথাও এক হাঁটু কোথাও বুক সমান জল। মুণ্ডেশ্বরী দিয়ে ডিভিসির জল বইছে।
রূপনারায়ণের জলের চাপ রয়েছে। খুব ধীর গতিতে তার নামছে। ইতিমধ্যেই খানাকুল দু’নম্বর বিডিও ও বি এম ও এইচ জল পেরিয়ে জামের ভেতর স্বাস্থ্য শিবিরে ম্যালেরিয়া টেস্ট ও বন্যা দুর্গতদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাচ্ছেন । এদিকে ত্রাণ নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে এলাকায়। এলাকার মানুষদের দাবি, প্রতিবছর বন্যায় সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও এইসমস্ত এলাকাগুলি একেবারে প্রত্যন্ত হওয়ায় ত্রাণ পাওয়া যায় না। পানীয়জলের জন্যও হাহাকার করতে হয়।
________