পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষে রয়েছে চীন, দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ এবং তৃতীয় স্থানে আছে ভারত।

বাংলাদেশে ১৭ কোটি মানুষের একটি বিশাল বাজার আছে। ব্যবসার জন্য এটি ইতিবাচক তবে এখানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বস্ত্রের অভাব।

বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বিভিন্ন বৈশ্বিক ফার্ম থেকে আমাদের ওপর চাপ আসছে।

এখানে যে অবকাঠামো গড়ে উঠেছে, তার প্রায় সবটাই গার্মেন্ট বা তৈরি পোশাক শিল্পকে কেন্দ্র করে।

সংস্থার চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক গৌতম সিংহানিয়া বলেছেন,বস্ত্রের জন্য তাদেরকে ভারতের ওপর নির্ভর করতে হয়।

তিনি আরও জানান ব্যবসা ভারতে স্থানান্তর করলে, বস্ত্রক্রয় সংক্রান্ত খরচ অনেক কমে যাবে, উৎপাদন খরচও কমবে।

এরই সঙ্গে তিনি জানান, ভারতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল, শিল্পোৎপাদন নিরবিচ্ছিন্ন রাখার জন্য রাজনৈতির স্থিতিশীলতা খুব জরুরি।

ফলে ভারতে বেমন্ড ব্যবসা শুরু করলে তার সুপ্রভাব যে ভারতীয় অর্থনীতিতে পড়বে তা আলাদা করে বলার অপেক্ষা রাখে না।

আপাতত সংস্থাটি সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। এতে কিছুটা সময় লাগবে। তবে সরে যাওয়ার ব্যাপারে তদের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে জানিয়েছে তারা।