তারকেশ্বর TV: কিছুদিন আগেই পশ্চিমবঙ্গে হয়ে গিয়েছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল। রাজ্যে ইতিমধ্যেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে। গতকাল রাত থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। সকালের দিকে আকাশ এখনও মেঘলা। আপনার সাথে একটি ভাল ছাতা আছে?
আগামী রবিবার উত্তরবঙ্গের পুরুদমে ভারী বৃষ্টি হবে। আর বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে দক্ষিণবঙ্গেও। তাই ছাতা ছাড়া রাস্তায় বের হওয়ার প্রশ্নই আসবে না।
ভারী বৃষ্টির সময় প্রবল বাতাসে ছাতা অনেক সময় উল্টে যায়। আবার ছাতাটি পুরনো হলে তাতিও কাজ হবে কিনা সন্দেহ রয়েছে। তবে জেনে নিন ভারী বৃষ্টিতে কোন ছাতা সবচেয়ে ভালো কাজ করে।
আরও পড়ুন: শিশুদের জন্য সাদা নয়, হয় নীল রঙের আধার কার্ড। এইভাবে আবেদন করুন
আরও পড়ুন: ইনস্টাগ্রামে জোর করে বন্ধুত্ব, ‘অশ্লীল’ বার্তা, গ্রেফতার শিক্ষক।
আরও পড়ুন: এটিএম থেকে টাকা তোলেন? সাবধান! নতুন প্রতারণার ছক দেশ জুড়ে।
আরও পড়ুন: বিমানের ইঞ্জিনে ধাক্কা মারল পাখি। ভয়, চেঁচামেচি আকাশপথে
ভারী বৃষ্টিতে কাঠের হ্যান্ডেল দেওয়া, দীর্ঘ এবং পুরানো দিনের মতো দেখতে ছাতাগুলি সবচেয়ে বেশি কার্যকর। এদেরকে জনস ছাতা বলা হয়। হঠাৎ বৃষ্টিপাতের সময়ও এগুলি বেশ কাজে আসে।
গল্ফ গেমসের সময়, বড় আকারের ছাতাগুলি সত্যিই কার্যকর। প্রবল বাতাসেও গল্ফের ছাতাগুলি ভিতরে থেকে উল্টে যায় না। এগুলি প্রবল বৃষ্টির বারিধারাও থেকে সুরক্ষাও সরবরাহ করে।
আজকাল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ছাতা হলো তিন ভাঁজ (Three Fold Umbrella) ছাতা। এগুলি খুব একটা শক্তপোক্ত নয়। ভারী বৃষ্টিতে এগুলো খুব একটা কার্যকর নয়। হালকা বৃষ্টিতে তিন ভাগে ভাঁজ করা ছাতা ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো মূলত রোদ আটকানোর জন্য ছাতা।
আজকাল স্বচ্ছ ছাতার চাহিদা বেশি। এগুলি বড় আকারেও পাওয়া যায়। তবে এসব ছাতার কাপড় খুব একটা ভালো মানের নয়। যেকোনো সময় ছিঁড়ে যেতে পারে।
আপনার হাতে যদি কোনও বিকল্প না থাকে তবে পারিবারিক ছাতা কিনুন। এগুলি মূলত রামধনু রঙের। এগুলি বড় আকারেও পাওয়া যায়। এই ছাতার নিচে দুজন একসঙ্গে হাঁটতে পারবেন।
________