Homeদক্ষিণবঙ্গCyclone Remal: ঘূর্ণিঝড় রেমালের অজানা কাহিনী। আগেই জেনে রাখুন।

Cyclone Remal: ঘূর্ণিঝড় রেমালের অজানা কাহিনী। আগেই জেনে রাখুন।

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস

তারকেশ্বর TV: বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। ঘূর্ণিঝড় গঠনের জন্য পরিস্থিতি অনুকূল। ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে তার নাম হবে রেমাল। প্রশ্ন হলো, কারা এই নামকরণ করলেন? নামের অর্থ কি? প্রতিটি ঘূর্ণিঝড়ের একটি নাম দেওয়া হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রেই এভাবেই করা হয়। তবে আবহাওয়া অফিস এখনও এর নাম জানায়নি। ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি তৈরি হলেই এর নাম ঘোষণা করা হবে।

আরও পড়ুন: ত্বকের ৫ সমস্যা এক সমাধান। অ্যালোভেরা

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে তার নাম হবে রেমাল। এই নামটি দিয়েছে ওমান। এটি একটি আরবি শব্দ। রেমাল নামের অর্থ বালি। ভারতের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী পরবর্তী ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হবে।

আন্তর্জাতিক আবহাওয়া ব্যুরো আরব সাগর, বঙ্গোপসাগর এবং উত্তর ভারত মহাসাগরে ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণের জন্য একটি তালিকা প্রস্তুত করেছে। ২০২০ সালে তারা ১৬৯টি ঘূর্ণিঝড়ের নামের তালিকা দিয়েছিল। অন্যান্য দেশেরও নিজস্ব তালিকা রয়েছে। বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হলে সেই তালিকা থেকেই তার নাম হবে। বর্তমানে সেই তালিকায় রয়েছে ‘রেমাল’ নামটি। তাই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে এর নাম দেওয়া হবে এই নাম। তবে ঘূর্ণিঝড়ের এখনো নামকরণ করেনি মৌসমভবন।

আরও পড়ুন: এই গরমে ত্বকের অবস্থা খারাপ। সাধারণ জলই করবে কামাল

মঙ্গলবার আবহাওয়া অফিস ঘোষণা করে, বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল ও আশপাশের এলাকায় ঘূর্ণিঝড় তৈরি হচ্ছে। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১.৫-১.৮ কিলোমিটার উঁচুতে অবস্থিত। এটি হরিয়ানা থেকে উত্তর প্রদেশ, বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গ পর্যন্ত বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চল পর্যন্ত প্রসারিত। বুধবার এটি বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ সিস্টেমে পরিণত হতে পারে। যদি এটি উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয় তবে শুক্রবারের মধ্যে এটি একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হবে। সেই নিম্নচাপই শক্তি অর্জন করে ঘূর্ণঝ়ড় রেমালের রূপ নিতে পারে।

আরও পড়ুন: শিশুদের মধ্যে দ্রুত ছড়াচ্ছে এই ভাইরাসের সংক্রমণ

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২২ মে বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হচ্ছে। ২৩ মে সন্ধ্যা নাগাদ এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। প্রাথমিকভাবে ঘূর্ণিঝড়টি অতটা শক্তিশালী না হলেও এটি শক্তি অর্জন করতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। বর্তমানে ঘূর্ণিঝড়টির কেন্দ্রে বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটার। এটি ওড়িশা ও অন্ধ্রপ্রদেশের দিকে অগ্রসর হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি ওই রাজ্যগুলিতে আছড়ে পড়তে পারে, যার ফলে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে।

________

এই মুহূর্তে

আরও পড়ুন